Freelancing

আপওয়ার্ক এ সঠিক ক্লায়েন্ট খুঁজে পাবেন কিভাবে?

November 1, 2024
|
Robson 

আমরা আপওয়ার্ক এ  প্রপোসাল পাঠানোর সময় বা বিড করার সময় ক্লায়েন্ট এর আগের জব হিস্ট্রি বা ক্লায়েন্ট সম্পর্কে কিছু চেক না করেই বিড করে ফেলি, যার জন্য আপওয়ার্ক এ প্রচুর বিড করার পর ও আমরা অনেক সময় কাজ পাই না। আজ আমরা জেনে নিবো আপওয়ার্ক এ প্রপোসাল পাঠানোর আগে এ সঠিক ক্লায়েন্ট চিনবেন কিভাবে?

১. ক্লায়েন্ট এর হায়ার রেট (%):

আপওয়ার্ক এ যেকোনো জব এ ক্লিক করলে হাতের ডান পাশে ক্লায়েন্ট এর প্রিভিয়াস অনেক ইনফরমেশন দেয়া থাকে। দেখে নিন ক্লায়েন্ট এর হায়ার রেট কত পার্সেন্ট। কোনো ক্লায়েন্ট এর হায়ার রেট ৬০% মানে ওই ক্লায়েন্ট ১০০ টি জব পোস্ট করলে ৬০টি জব এ কাউকে না কাউকে হায়ার করে। অনেক ক্লায়েন্ট এর স্বভাব এমন হয়, অনেক জব পোস্ট করে কিন্তু পছন্দের ফ্রিল্যান্সার খুঁজে পায় না, তাই সচরাচর হায়ার করে না। এমন ক্লায়েন্ট এর জব এ বিড করলে আপনি যত ভালো কভার লেটার লিখেন না কেন হায়ার করার চান্স কম থাকবে। তাহলে কেনই বা আপনি আপনার পেইড কানেক্ট নষ্ট করবেন বিড করে। তাই বিড করার আগে দেখে নিন ক্লায়েন্ট এর হায়ার রেট ৭০% এর উপর আছে কিনা।

২. ক্লায়েন্ট এর অ্যাভারেজ আওয়ারলি রেট:

এটি হলো ক্লায়েন্ট প্রিভিয়াস ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করার সময় অ্যাভারেজ কত ডলার আওয়ারলি রেট এ হায়ার করে। আমাদের প্রোফাইল এ আমাদের যোগ্যতা ও এক্সপেরিয়েন্স অনুযায়ী আওয়ারলি রেট দিয়ে থাকি। ধরা যাক আমার প্রোফাইল এর  আওয়ারলি রেট ১৫/hr (ঘন্টায় ১৫ ডলার), এখন একটা আওয়ারলি বেসিস কাজে বিড করার সময় আমরা ক্লায়েন্ট এর অ্যাভারেজ আওয়ারলি রেট চেক না করেই আমাদের প্রোফাইল এ দেয়া রেট এ বিড করি। ধরা যাক ক্লায়েন্ট এর অ্যাভারেজ আওয়ারলি রেট হলো ৭ ডলার, অর্থাৎ আগের ফ্রীলান্সারদের তিনি এই রেট এই হায়ার করেছেন। তো আপনি সেটা না দেখে আপনার প্রোফাইল এ দেয়া ১৫ ডলার / hr এ বিড করলে অবশ্যই আপনার কাজটি পাওয়ার চান্স কম থাকবে। তাই বিড করার আগে ক্লায়েন্ট এর অ্যাভারেজ আওয়ারলি রেট দেখে তার কাছাকাছি এমাউন্ট এ বিড করুন।

৩. ক্লায়েন্ট এর প্রিভিয়াস অ্যাভারেজ রেটিং:

বিড করার আগে এ দেখে নিন ক্লায়েন্ট এর আগে কতজন ফ্রিল্যান্সারকে হায়ার করেছেন ও তার অ্যাভারেজ রেটিং কত? জব পোস্ট এর ডানেই এটি দেখতে পারবেন। চেষ্টা করবেন যেসব ক্লায়েন্ট এর অ্যাভারেজ রেটিং ৫ এ ৪.৮ বা তার উপরে তাদের কাজে বিড করতে।

৪. ক্লায়েন্ট এর টোটাল স্পেন্ডিং ও পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড কিনা দেখে নিন: অনেক ফেইক ক্লায়েন্ট থাকে যারা নতুন একাউন্ট খুলে ফ্রিল্যান্সার হায়ার করে পেমেন্ট না করেই চলে যায়, তাদের পেমেন্ট মেথড সাধারণত ভেরিফাইড হয় না। তবে আন-ভেরিফাইড ক্লায়েন্ট মানে-ই যে খারাপ তা নয়, নতুন ক্লায়েন্টদেরও পেমেন্ট মেথড আন-ভেরিফাইড থাকতে পারে।  সুতরাং বিড করার আগে দেখে নিন ক্লায়েন্ট এর যথেষ্ট স্পেন্ডিং আছে কিনা (মানে টোটাল কত ডলার স্পেন্ড করেছে ফ্রিল্যান্সার হায়ার করে) ও পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড কিনা।

Get in Touch

Phone: + 1 888 1554 456 123
Email: cannasupport@gmail.com
Fax: +63 918 4084 694

CANNA

Canna Onepage is a very slick and clean template. Creating an awesome website with this Theme is easy than you can imagine.

Location

Canna inc.
Philippines, Talay st. 65,
PO Box 6200

© 2024Canna Theme  |  Made by DeoThemes